১।পাগলা গারদে এক পাগল ছাদের সাথে দড়ি লাগিয়ে ঝুলছিল
এটা দেখে ডাক্তার বললঃওই তুই ঝুলিস কেনপাগলঃআমি তো বাল্ব
ডাক্তারঃতাইলে জলিস না কেন??
পাগলঃ আরে পাগল তুই কোন দেশে আছিস এইটা বাংলাদেশ কারেন্ট পামু কই :
২।ডাক্তারঃ আপনার চোখের অবস্থা তো খুব খারাপ। আপনার চশমা নেওয়া তো জরুরি হয়ে পড়েছে।
রোগীঃ আশ্চর্য, পরীক্ষা না করেই আপনি কী করে তা বুঝে ফেললেন?
ডাক্তারঃ কারন আপনি এখানে ঢুকেছেন জানালা দিয়ে এবং যার সাথে কথা বলছেন সেটা আমার দেয়াল…দয় া করে ঘুরেবসুন।
৩।বই পড়ে হঠাৎই ছোট্ট হৃদয় জানতে পারল যে প্রতিটি প্রাপ্ত বয়স্করই অন্তত একটি করে গোপনীয়তা আছে যেটা কোন মূল্যেই প্রকাশ করতে রাজি নয়। সে মনে মনে ভাবল, এটা নিয়ে খানিকটা মজা করা যাক।
সে তার মা’র কাছে গিয়ে বলল, মা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। মা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার সোনামানিক,
তোমার বাবাকে বলো না!
তারপর সে আরেকদিন তার বাবাকে বলে বসল, বাবা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। বাবাচমকে উঠে সঙ্গেসঙ্গে তাকে ১০০টাকা দিয়ে বলল, খবরদার জাদুসোনা তোমার মাকে বলোনা!
হৃদয় এতে দারুণমজা পেয়ে গেল। তখনই দেখল তাদের বাড়ির সামনে দুধওয়ালা এসেছে দুধ দিতে। সে তার কাছেও দৌড়ে গিয়ে বলল, চাচা আসল সত্যটা আমিজানি।
দুধওয়ালা সে কথা শুনে দু’হাত বাড়িয়ে ছলছল চোখে বলে উঠল-
তবে আয় বাবা আয়, তোর আসল বাপের কোলে আয়।
৪। পুলিশ অফিসার মোটেই আর্মি সহ্য করতে পারে না।
আর্মির কাউকে দেখলেই সে চান্সে থাকে কিভাবে পচানো যায়।
একদিন তার সামনে পড়লো আর্মির এক সিপাহী।
পুলিশ তখন বলল- কি হে , শুনলাম তোমরা যখন টানা কয়েক বছর বিদেশে থাকো, তারপর দেশে ফিরে দেখ তোমাদের বউ-এর কোলে নবজাতক সন্তান। সত্য নাকি ?
সিপাহী কিছু বলল না।
পুলিশ- তা তোমরা ঐ সব অবৈধ বাচ্চাগুলো
নিয়ে কি করো ?
.
… .
.
.
.
.
.
সিপাহীর উত্তর- কি আর করি, বড় হলে নিয়ে গিয়ে পুলিশে ভর্তি করিয়ে দেই।
৫।এক লোক তার বাড়ির চিঠির বাক্সের সামনে কয়েক ঘন্টাধরে হাটাহাটি করছে। এমন সময় তার এক প্রতিবেশি এসে জিজ্ঞেস করল, "ভাই, আপনি এভাবে হাটাহাটি করছেন কেন?"।
উনি বললেন ওনার একটা চিঠি আসার কথা, কিন্তু কে যেন নিয়ে গেছে। প্রতিবেশি আবার বললেন, "সেকি! আপনি কিকরে বুঝলেন চিঠি নিয়ে গেছে?" উনি উত্তর দিলেন,"উফ!
আমার কম্পিউটারে দেখাচ্ছে You have 1 mail in your Inbox। কিন্তু কোন চিঠিই তো নাই!"
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
0 comments:
Post a Comment